সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৫০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ শিরোনাম :
চাঁদাবাজির অভিযোগে ছাত্রলীগ নেতা রিজন বড়ুয়া কারাগারে রুশ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতেই টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা আজ ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে মূল বক্তব্য দেবেন প্রধান উপদেষ্টা সোমবার থেকে ইসরায়েলি বন্দিরা মুক্তি পাবে: ট্রাম্প ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া কোরিনা নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ ক্ষমতার পালাবদল যেন দুর্নীতির পালাবদল না হয় সুপ্রিম কোর্ট এলাকাসহ যেসব এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ৩১ দফা বাস্তবায়নে হাতিয়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ ও পথসভা 

তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভারত সফর নিয়ে সংবাদ মাধ্যমে পাকিস্তান প্রসঙ্গ

দিগন্তের বার্তা ২৪ ডেস্ক : / ১৩ বার পঠিত
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৩৮ অপরাহ্ণ

জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি ভারত সফরে এসেছেন। ২০২১ সালে তালেবান কাবুলের ক্ষমতা নেওয়ার পর তাদের শীর্ষ কোনো নেতার প্রথম উচ্চপর্যায়ের সফর এটি।

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ভ্রমণ-ছাড়পত্রের কারণে বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) আমির খান মুত্তাকি এই সফরে দিল্লি আসতে পারলেন।

আল জাজিরা বলছে, এ সফরটি ভারতের আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের নিবিড় নজরে থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

কারণ নয়াদিল্লি তালেবান সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করছে।

আমির খান মুত্তাকিকে ‘উষ্ণ অভ্যর্থনা’ জানিয়ে দেওয়া এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও আঞ্চলিক বিষয়গুলো নিয়ে তার সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হবে বলে আমরা আশাবাদী।

মুত্তাকি চলতি বছরের জানুয়ারিতে দুবাইয়ে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। এবার তিনি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করবেন।

দুই পক্ষই এখনো আলোচনার এজেন্ডা প্রকাশ করেনি, তবে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা ইস্যু আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও ভারত এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি।

এর আগে মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) আমির খান মুত্তাকি মস্কোতে অনুষ্ঠিত এক আঞ্চলিক বৈঠকে যোগ দেন। সেখানে আফগানিস্তানের প্রতিবেশী দেশগুলো—ভারত, পাকিস্তান, ইরান, চীন এবং কয়েকটি মধ্য এশীয় দেশ—এক যৌথ বিবৃতি দেয়। সেই বিবৃতিতে তারা এ অঞ্চলে যে কোনো বিদেশি সামরিক অবকাঠামো স্থাপনের বিরোধিতা জানায়।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কাবুলের কাছে বাগরাম সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ পুনরায় নেওয়ার কথা বলার পর এই বিবৃতিকে ‘একটি বিরল ঐক্যবদ্ধ অবস্থান’ হিসেবে দেখছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা।

Facebook Comments Box


এ জাতীয় আরও খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর