নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার গহিরাস্থ ঐতিহ্যবাহী সামাজিক সংগঠন মাইজ পাড়া যুব সমাজ (মাযুস) ও মাইজ পাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতি (মাসস) এর যৌথ সাধারণ সভা গত ২৫। ১০।২০২৪ ইংরেজী স্থানীয় সেলিমা কাদের চৌধুরী কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়।
মাযুস এর সাবেক সভাপতি বিশিষ্ট সমাজ সেবক জনাব আলহাজ্ব কাজী তৈয়ব মিয়া’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সাধারণ সভায় সবার সর্বসম্মতি ক্রমে বি,জি,এম এর সাবেক পরিচালক বিশিষ্ট সমাজ সেবক শিক্ষানুরাগী মো: লিয়াকত আলী চৌধুরী কে
প্রধান উপদেষ্টা মনোনীত করে ১১ সদস্য বিশিষ্ট একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়।
পরিষদের অন্যন্য সদস্যরা হলেন আলহাজ্ব কাজী তৈয়ব মিয়া জনাব অধ্যাপক ডা: মোহাম্মদ হাসান, জনাব ওসমান কাজী, মোহাম্মদ হাজী তৈয়ব, জনাব কাজী ওসমান, মোহাম্মদ শাহআলম মোঃ কামাল উদ্দিন, মোঃ আলী আকবর, মোঃ মোসলেহ উদ্দিন, মোঃ রফিক উপদেষ্টা পরিষদ স্বল্প সময়ের মধ্যে সমাজের প্রয়োজনীয় সংস্কার করে, মাযুস ও মাসস এর কমিটি গঠনের জন্য সব রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা জনাব লিয়াকত আলী চৌধুরী বলেন দীর্ঘ একযুগের ও বেশী সময় ধরে ঝিমিয়ে পড়া সমাজ কে পুন জীবিত করতে আমার সাথে একঝাঁক তরুণ সমন্বয়কদের নিয়ে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে আজকের এই বিশাল একটি সফল সাধারণ সভার আয়োজন করতে পেরে আমি আনন্দিত, আমাদের কার্যক্রমে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে সমাজের সাবেক কর্ম কর্তারা সহ অনেক গুনী ব্যাক্তিরা এগিয়ে এসেছেন, অনেক ধনাঢ্য ব্যাক্তিরা ও প্রবাসী ভাইয়েরা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন অনেকে উৎসাহ উদ্দীপনা যুগিয়েছেন সকলের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, তিনি বলেন সমাজকে নিয়ে আমাদের সুদুরপ্রসারি পরিকল্পনা রয়েছে, এই সব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে এই সমাজ সারা দেশে একটি মডেল হিসেবে গণ্য হইবে।
সভাপতি আলহাজ্ব কাজী তৈয়ব মিয়া বলেন সমাজ পুণ গঠনে বিগত তিন মাস যাবত প্রধান উপদেষ্টা সহ যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে আজকের এই সাধারণ সভার আয়োজন করেছেন তাদের প্রত্যককে ধন্যবাদ জানাচ্ছি, তিনি সমাজের সোনালী অতীতের কথা মনে করিয়া দিয়ে, আরও একটি সোনালী অতীত রচনা করার জন্য কাজ করে যেতে বলেন, সভাপতি বলেন আগামীতে মাযুস ও মাসস এর কার্যকরী পরিষদ গঠন করা সহ সব রকম প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে সমাজের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার আহবান জানান।
সভায় অন্যদের মধ্য বক্তব্য দেন,অধ্যাপক ডা: মোহাম্মদ হাসান মিয়া, কাজী মোহাম্মদ জাকারিয়া, মো: মোসলেম মিয়া কাজী মোহাম্মদ এজাজ, কাজী গোলজার হোসেন, তসলিম মিয়া, মোঃ দিদারুল ইসলাম, কাজী কামাল হোসেন,
মঈনুল ইসলাম চৌধুরী রুবেল, পরে লাকী কুপন ড্র ও আপ্যায়নের মাধ্যমে সভা সমাপ্তি করা হয়