উত্তরা প্রতিনিধিঃ ঢাকা উত্তর সিটি- কর্পোরেশন এর নতুন ওয়ার্ড গুলি দীর্ঘ দিন ধরেই অবহেলীত।আর এই অহেলীত ওয়ার্ডের নানাবিধ সমস্যা নিয়ে জন-প্রতিনিধিদের প্রতি জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। যা ভোটের মাঠে আগামীদিনে পরিবর্তনের সুযোগে নতুন মুখ আসা করছে অনেক ওয়ার্ড বাসী। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন তুরাগ থানার ৫২নং ওয়ার্ডটি গুরুত্বপূর্ণ।
সদ্য- অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৮ আসনের স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উদ্দীপনা আর নগর আওমীলীগের বলিষ্ঠ নেতা খসরু চৌধুরী সতন্ত্র- প্রাথীর জনজোয়ারে রাজনৈতিক পাষা ঘোরে যায়।
অত্র ১৮ আসনে বিপুল ভোটে খসরু চৌধুরী এমপি হলে রাজনৈতিতে অবহেলীত নেতা- কর্মীরা ঘুরে দাড়ায়।
সেই ক্ষেত্রে আগামী সিটি-কর্পোরেশন নির্বাচনে উত্তর সিটি-কর্পোরেশনের ৫২নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে সর্বমহলেই আলোচনায় আছেন তারুন্যদীপ্ত অভিজ্ঞ সংগঠক সোহেল মিয়া।
তৃনমূল আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের লড়াকু ও নির্যাতিত সৈনিক সোহেল ইতিমধ্যে সামাজিক ও রাজনৈতিক মহলে সক্রিয় ভুমিকায় প্রশংসা কুড়িয়েছেন।
তুরাগ থানা আওয়ামী যুবলীগের সাবেগ আহবায়ক কমিটির উন্নতম সদস্য ও আওমী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে আলোচিত নেতা সোহেল ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা অভিজ্ঞ সংগঠক হিসাবে ভোটের মাঠে এগিয়ে যেতে পারবে বলে ধারনা করছে এলাকা বাসী।
ওয়ার্ডবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায়,তিনি বিগত দিনে মরহুম এমপি সাহারা খাতুনের সময় থেকে শুরু করে প্রতিটি নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর জয় নিশ্চিত করতে তার ওয়ার্ডে সফল নেতৃত্ব দিয়েছেন।
বর্তমানে কিছু ভূইভোড় নেতাদের কারনে প্রশ্নবিদ্ধ রাজনৈতিক মহলে আস্থা ফিরিয়ে আনতে এমপি খসরু চৌধুরীর নেতৃত্বে কাজ করছেন তিনি।তবে ভূমিদস্যু খ্যাত এলাকা তুরাগে সোহেল কে ঠেকাতে চলছে নানা ষড়যন্ত্র।
সদ্য -নির্বাচিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কেটলি মার্কার বিজয় সোহেল মিয়া চমক দেখিয়েছেন।
সাবেক এমপি হাবিব হাসানের নিজ থানায় কেটলির বিজয় অসম্ভব পরিলক্ষিত হলেও তার সুদক্ষ সাংগঠনিক কারিসমা চোখে পড়ার মত।
সেই ক্ষেত্রে আগামী সিটি- কর্পোরেমন নির্বাচনে এলাকা বাসীর আস্থায় ও সহযোগিতায় এগিয়ে তিনি।
এবিষয়ে আওমীলীগ নেতা সোহেল বলেন,পরিচ্ছন্ন রাজনৈক কর্মকান্ডে যারা সব সময় জনগের পাশে থাকবে তারাই জয়ী হবে ভোটের মাঠে আমি পরিচিত মূখ আপনারা দেখেছেন বিগত দিনে জাতীয় ও সিটি- করপোরেশন নিবার্চনে দলীয় প্রারীর জয় নিশ্চিত করতে কেমন ভূমিকা পালন করেছি তাই দীর্ঘ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা আর জনগণের সাথে মিশে থাকায় এলাকাবাসী আমাকে উৎসাহিত করেছেন।