উত্তরা প্রতিনিধিঃ ঢাকা উত্তর সিটি- কর্পোরেশন এর নতুন ওয়ার্ড গুলি দীর্ঘ দিন ধরেই অবহেলীত।
আর এই অহেলীত ওয়ার্ডের নানাবিধ সমস্যা নিয়ে জন-প্রতিনিধিদের প্রতি জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। যা ভোটের মাঠে আগামীদিনে পরিবর্তনের সুযোগে নতুন মুখ আসা করছে অনেক ওয়ার্ড বাসী। এর মধ্যে ৪৫ নং ওয়ার্ডটি গুরুত্বপূর্ণ।
সদ্য- অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৮ আসনের স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উদ্দীপনা আর নগর আওমীলীগের বলিষ্ঠ নেতা খসরু চৌধুরী সতন্ত্র- প্রাথীর জনজোয়ারে রাজনৈতিক পাষা ঘোরে যায়।
অত্র ১৮ আসনে বিপুল ভোটে খসরু চৌধুরী এমপি হলে রাজনৈতিতে অবহেলীত নেতা- কর্মীরা ঘুরে দাড়ায়। সেই ক্ষেত্রে আগামী সিটি-কর্পোরেশন নির্বাচনে উত্তর সিটি-কর্পোরেশনের ৪৫ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে সর্বমহলেই আলোচনায় আছেন আতিকুর রহমান মিলন।
তৃনমূল আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের লড়াকু ও নির্যাতিত সৈনিক মিলন ইতিমধ্যে সামাজিক ও রাজনৈতিক মহলে সক্রিয় ভুমিকায় প্রশংসা কুড়িয়েছেন।উত্তর খান থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে আলোচিত নেতা মিলন ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা অভিজ্ঞ সংগঠক হিসাবে ভোটের মাঠে এগিয়ে যেতে পারবে বলে ধারনা করছে এলাকা বাসী।
তিনি বিগত দিনে মরহুম এমপি সাহারা খাতুনের সময় উত্তর খান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে সফল নেতৃত্ব দিয়েছেন,এছাড়াও সাবেক বৃহত্তর উত্তরা থানা ছাত্র লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সাবেগ উত্তর খান ইউনিয়ন ছাত্র লীগের সভাপতি ও ছিলেন তিনি,
বর্তমানে কিছু ভূইভোড় নেতাদের কারনে প্রশ্নবিদ্ধ রাজনৈতিক মহলে আস্থা ফিরিয়ে আনতে এমপি খসরু চৌধুরীর নেতৃত্বে কাজ করছেন তিনি।
আরও জানা যায় তিনি উত্তর খান ইউনিয়ন জনগনের জন্য সে সময় মরহুম এমপি শাহারা খাতুনের নেতৃত্বে অবিচল আস্থারের এলাকার জন্য কাজ করেছেন।
এবিষয়ে আওমীলীগ নেতা মিলন বলেন,পরিচ্ছন্ন রাজনৈক কর্মকান্ডে যারা সব সময় জনগের পাশে থাকবর তারাই জয়ী হবে ভোটের মাঠে আমি পরিচিত মূখ আপনারা দেখেছেন বিগত দিনে জাতীয় ও সিটি- করপোরেশন নিবার্চনে দলীয় প্রারীর জয় নিশ্চিত করতে কেমন ভূমিকা পালন করেছি তাই দীর্ঘ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা আর জনগণের সাথে মিশে থাকায় এলাকাবাসী আমাকে উৎসাহিত করেছেন।