বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ০৮:২৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ শিরোনাম :
হাতিয়ায় যৌথ অভিযানে অস্র-চোরাইমালসহ ৪জন আটক জাতীয় পরিচয়পত্র জাল করে জমি বিক্রির সময় প্রতারকদের হাতেনাতে ধরা হাতিয়ায় গণঅধিকার পরিষদ নেতার বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ভিবিডি চট্টগ্রামের উদ্যোগে “এইড অ্যাওয়ার” মেডিকেল ওয়ার্কশপ সম্পন্ন কুমিল্লার মুরাদ নগরে হিন্দু নারী’কে ধর্ষন,অভিযুক্ত বিএনপি নেতা,এলাকা জুড়ে আলোড়ন তেঁতুলিয়ায় সমৃদ্ধি কর্মসূচির আওতায় উপজেলা দিবস ও উন্নয়ন মেলা উদযাপন আহবায়ক হাসান মাহমুদ, সদস্য সচিব মহসিন আহম্মেদ তৌসিফ সেনবাগের সেবারহাট বাজারে অগ্নিকান্ডে ৮ দোকান পুড়ে ছাঁই, ৫০ লক্ষ টাকার ক্ষতি “ডেপুটি কো-অর্ডিনেটর”মনোনীত অ্যাডভোকেট উত্তম কুমার দত্ত রোটারি ক্লাব অব চিটাগাং সিটির ক্লাব অ্যাসেম্বলি সু সম্পন্ন

চাহিদা থাকলেও ফুলের চাষ নেই

দিগন্তের বার্তা ২৪ ডেস্ক : / ২৪৪ বার পঠিত
আপডেট : মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ৭:১৫ অপরাহ্ণ

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি:  খাগড়াছড়িতে ফুলের চাহিদা থাকলেও চাষ নেই। দেশের অন্যান্য জেলা থেকে ফুল আমদানি করে খাগড়াছড়ি জেলার ফুলের চাহিদা পূরণ করা হয়। বিভিন্ন দিবসকে কেন্দ্র করে জেলায় বছরে ২০-২৫ লক্ষ টাকার ফুল বিক্রি হয়। বিশেষ করে ডিসেম্বর থেকে মার্চমাস পর্যন্ত ফুলের চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে।

বিয়েশাদি, বিভিন্ন সামাজিক এবং রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে ফুলের ব্যাবহার সবচেয়ে বেশি। এছাড়াও বিভিন্ন দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদন জানাতে ফুল ব্যবহার হয়। অতিথি বরণ, কিংবা প্রিয় মানুষকেও ফুল উপহার হিসেবে দেওয়া হয়।

খাগড়াছড়িতে গোলাপ, জারবেরা, জিপসি, গ্লাডিওলাস, রজনীগন্ধা,বাসন্তী গাদা, চন্দ্র মল্লিকা, মাম, ডেইজি, বেলি, কাশি গাদা, লাল গাদা, সিলসিলা, হলুদ বুতাম ফুলের চাহিদা রয়েছে।

লেলি ফুল বিতানের মালিক মো. সেলিম জানান, বছরে ৭-৮ লক্ষ টাকার ফুল বিক্রি করেন তিনি। অন্য জেলা থেকে ফুল কিনে আনতে পরিবহনের খরচ বেশি পরে যায়। এছাড়া পরিবহনে আনতে গিয়ে অনেক ফুল নষ্ট হয়ে যায়।খাগড়াছড়িতে ফুলের চাষ হলে কম দামে ফুল পেতো গ্রাহকেরা। এছাড়াও এ খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হতো। জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যান্য যায়গায় বিক্রি করা যেতো।

পুষ্প বিতান ও সাজঘরের মালিক মো. জসিম উদ্দিন জানান, ১৪ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্র করে ৬০-৭০ হাজার টাকার ফুল বিক্রি হয়। এছাড়া সারাবছর বিভিন্ন দিবস পালন কেন্দ্র করে ৬-৭লক্ষ টাকার ফুল বিক্রি করেন তিনি। এখানে বিক্রি করার জন্য চট্টগ্রাম থেকে ফুল আনতে হয়। দুই দিন পর্যন্ত ফুলগুলো ভালো থাকে। অতিরিক্ত ফুল আনলে নষ্ট হয়ে যায়। কম পরিমাণ ফুল আনলে খরচ বেশি পরে।

খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. মানিক জানান, সৌখিন কিছু নার্সারি সামান্য ফুলের উৎপাদন করে। বানিজ্যিক উৎপাদনে কৃষকদের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ফুলের উন্নতমানের বীজ সরবরাহের প্রয়োজন। এখানকার মাটি বিভিন্ন ধরনের ফুল চাষে উপযোগী। ভবিষ্যতে ফুল চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করা হবে।

Facebook Comments Box


এ জাতীয় আরও খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর